বর্তমান আহলে হাদিস বা সালাফিদের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অন্তর্ভুক্ত বলা যাবে না ।
১ – তারা আল্লাহর জন্য জায়গা সাব্যস্ত করে।
২ – তারা আল্লাহর জন্য বিভিন্ন অঙ্গ সাব্যস্ত করে।
৩ - তারা “তাফঈদ”কে অস্বীকার করে।
৪ – তারা তাবীলকে গোমরাহি বলে। (যে কারনে ইবনে আব্বাস সহ অনেক সাহাবী ও সালাফ ও খালাফ গোমরাহ সাব্যস্ত হয় নাউজুবিল্লাহ)
৫ – তারা ইমাম আশারি ও ইমাম মাতুরিদীকে গোমরাহ মনে করে।
৬ – আশারি ও মাতুরিদি মতবাদকে গোমরাহী মতবাদ মনে করে।
৭ – নবী (সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শরীয়তের মাঝে ভুল করেছেন বলে বিশ্বাস করে । ( মুজাফফর বিন মুহসিন )
৮ - সাহাবীদের দলিল মনে করে না ।
৯ - কোন সাহাবীর আমল বাহ্যিকভাবে রাসুল ( সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) এর আমলের বিপরীত হলে তাকে বিদআত বলে আবার কেউ সেই সাহাবীকেই বলে “বিদআতি” । যেমন তারাবীর ক্ষেত্রে তারা বলেন এটা হল “বিদআতে ফারুক্কী” । নাউজুবিল্লাহ ।
১০ - ইজমা ও কিয়াসকে অস্বীকার করে । ( তবে এখন কারো কারো হুঁশ ফিরছে । আলহামদুলিল্লাহ্ )
১১ – তারা মাজহাবকে বর্জন করে ।
১২ – মাজহাব মানাকে গোমরাহী ও শিরিক মনে করে।
১৩ – ইমাম আবু হানিফাকে মুজতাহিদ মনে করে না।
১৪ – দলিল নির্ভর কোথাও কোন আমল চললে সেখানে তাদের দলিল মজবুত বলে ভিন্ন আমল চালু করে ফেতনা সৃষ্টি করে ।
১৫ – তারা বলে আমরা কোরআন ও হাদিস থেকে বলি । বাস্তবে নিজের রায়ের পক্ষে কোরআন ও হাদিসকে ব্যবহার করে । কেননা “কোরআন ও হাদিস থেকে বলি” শুধু এই দাবিটাই যদি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত হওয়ার মানদণ্ড হয়, তাহলে মুতাজিলা, খারেজি, শিয়া সবাইকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বলতে হবে কেননা সবার দলিল ই কোরআন ও হাদিস থেকে । যেমন মুতাজিলা আল্লাহর জন্য হুলুল সাব্যস্ত করে কোরআনের এই আয়াত থেকে ( وهو معكم أينما كنتم )
১৬ – তারা শুরুতেই হাদিসের ছয় কিতাবকে দলিল মনে করেন। যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মানহাজ নয়, কারণ তারা দলিল মনে করেন হাদিসকে কোন কিতাবের হাদিসকে নয় ।
১৭ – তারা হাদিস সহি - জঈফের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী ইমামদের হুকুমের উপর অধিকাংশ সময় শায়েখ আলবানীর হুকুমকে প্রাধান্য দেয় এবং পূর্ববর্তী কোন ইমামদের রায় গ্রহণকারী সহি হতে পারে, এটা ভাবা তো দূরের কথা বরং তাকে হাদিস বিরোধী বলে ।
১৮ - মাজহাবীদের বিরুদ্ধে চ্যলেঞ্জবাজী করে ।
১৯ – তাকলীদ করাকে শিরিক বা না জায়েজ মনে করে ।
২০ – ঢালাওভাবে তাবিজকে শিরিক বলে ।
২১ – ঢালাওভাবে কারামাতকে অস্বীকার করে ।
২২ – ঢালাওভাবে সূফীবাদকে অস্বীকার করে।
২৩ – পূর্ববর্তীদের থেকে “সহি ও বিশুদ্ধভাবে” ভাবে আসা "তাজকিয়ার" বিভিন্ন তরিকাকে গোমরাহী বলে ।
২৪ – মুজতাহিদ নয় এমন ব্যক্তির জন্য মাজহাব মানা আবশ্যক মনে করে না ।
২৫ – ইজতেহাদী মাসালাতে অন্যের রায়ও সহি হতে পারে এটা মানতে চায় না।
২৬ – একমাত্র নিজের রায়কেই সুন্নত মনে করে অন্যের রায়কে নয় ।
২৭ – মাজহাবকে ধর্ম মনে করে ।
২৮ – মাজহাব মানাকে ইমামদের রায় মানা মনে করে ।
২৯ – চার মাজহাবকে ইসলামের মাঝে বিভিক্তি মনে করে।
৩০ – আল্লাহর সিফাতের ক্ষেত্রে শব্দের বাহ্যিক অর্থ উদ্দেশ্য নেয়।
২ – তারা আল্লাহর জন্য বিভিন্ন অঙ্গ সাব্যস্ত করে।
৩ - তারা “তাফঈদ”কে অস্বীকার করে।
৪ – তারা তাবীলকে গোমরাহি বলে। (যে কারনে ইবনে আব্বাস সহ অনেক সাহাবী ও সালাফ ও খালাফ গোমরাহ সাব্যস্ত হয় নাউজুবিল্লাহ)
৫ – তারা ইমাম আশারি ও ইমাম মাতুরিদীকে গোমরাহ মনে করে।
৬ – আশারি ও মাতুরিদি মতবাদকে গোমরাহী মতবাদ মনে করে।
৭ – নবী (সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শরীয়তের মাঝে ভুল করেছেন বলে বিশ্বাস করে । ( মুজাফফর বিন মুহসিন )
৮ - সাহাবীদের দলিল মনে করে না ।
৯ - কোন সাহাবীর আমল বাহ্যিকভাবে রাসুল ( সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) এর আমলের বিপরীত হলে তাকে বিদআত বলে আবার কেউ সেই সাহাবীকেই বলে “বিদআতি” । যেমন তারাবীর ক্ষেত্রে তারা বলেন এটা হল “বিদআতে ফারুক্কী” । নাউজুবিল্লাহ ।
১০ - ইজমা ও কিয়াসকে অস্বীকার করে । ( তবে এখন কারো কারো হুঁশ ফিরছে । আলহামদুলিল্লাহ্ )
১১ – তারা মাজহাবকে বর্জন করে ।
১২ – মাজহাব মানাকে গোমরাহী ও শিরিক মনে করে।
১৩ – ইমাম আবু হানিফাকে মুজতাহিদ মনে করে না।
১৪ – দলিল নির্ভর কোথাও কোন আমল চললে সেখানে তাদের দলিল মজবুত বলে ভিন্ন আমল চালু করে ফেতনা সৃষ্টি করে ।
১৫ – তারা বলে আমরা কোরআন ও হাদিস থেকে বলি । বাস্তবে নিজের রায়ের পক্ষে কোরআন ও হাদিসকে ব্যবহার করে । কেননা “কোরআন ও হাদিস থেকে বলি” শুধু এই দাবিটাই যদি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত হওয়ার মানদণ্ড হয়, তাহলে মুতাজিলা, খারেজি, শিয়া সবাইকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বলতে হবে কেননা সবার দলিল ই কোরআন ও হাদিস থেকে । যেমন মুতাজিলা আল্লাহর জন্য হুলুল সাব্যস্ত করে কোরআনের এই আয়াত থেকে ( وهو معكم أينما كنتم )
১৬ – তারা শুরুতেই হাদিসের ছয় কিতাবকে দলিল মনে করেন। যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মানহাজ নয়, কারণ তারা দলিল মনে করেন হাদিসকে কোন কিতাবের হাদিসকে নয় ।
১৭ – তারা হাদিস সহি - জঈফের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী ইমামদের হুকুমের উপর অধিকাংশ সময় শায়েখ আলবানীর হুকুমকে প্রাধান্য দেয় এবং পূর্ববর্তী কোন ইমামদের রায় গ্রহণকারী সহি হতে পারে, এটা ভাবা তো দূরের কথা বরং তাকে হাদিস বিরোধী বলে ।
১৮ - মাজহাবীদের বিরুদ্ধে চ্যলেঞ্জবাজী করে ।
১৯ – তাকলীদ করাকে শিরিক বা না জায়েজ মনে করে ।
২০ – ঢালাওভাবে তাবিজকে শিরিক বলে ।
২১ – ঢালাওভাবে কারামাতকে অস্বীকার করে ।
২২ – ঢালাওভাবে সূফীবাদকে অস্বীকার করে।
২৩ – পূর্ববর্তীদের থেকে “সহি ও বিশুদ্ধভাবে” ভাবে আসা "তাজকিয়ার" বিভিন্ন তরিকাকে গোমরাহী বলে ।
২৪ – মুজতাহিদ নয় এমন ব্যক্তির জন্য মাজহাব মানা আবশ্যক মনে করে না ।
২৫ – ইজতেহাদী মাসালাতে অন্যের রায়ও সহি হতে পারে এটা মানতে চায় না।
২৬ – একমাত্র নিজের রায়কেই সুন্নত মনে করে অন্যের রায়কে নয় ।
২৭ – মাজহাবকে ধর্ম মনে করে ।
২৮ – মাজহাব মানাকে ইমামদের রায় মানা মনে করে ।
২৯ – চার মাজহাবকে ইসলামের মাঝে বিভিক্তি মনে করে।
৩০ – আল্লাহর সিফাতের ক্ষেত্রে শব্দের বাহ্যিক অর্থ উদ্দেশ্য নেয়।


No comments